Ei krishnochura ebong polash kobita : এই কৃষ্ণচূড়া এবং পলাশ – রাজলক্ষ্মী দেবী
এই পলাশ কবে হৃদয়কে সেধেছিল সুরা,
মনে নেই। মন্ত্র দিলো বৈরাগিণী এই কৃষ্ণচূড়া,
বসন্তে সন্ন্যাসী হবে যৌবনের প্রগলভ মাতাল,
কাষায়ে, গৈরিক বুঝি ছেয়ে দেবে পলাশের ডাল,
সংকল্প জ্বলবে শুধু অতন্দ্র আগুন প্রতীক্ষায়,
পলাশ অসহ্য রং সামলাবে সানন্দ দীক্ষায়।
মনে নেই। মন্ত্র দিলো বৈরাগিণী এই কৃষ্ণচূড়া,
বসন্তে সন্ন্যাসী হবে যৌবনের প্রগলভ মাতাল,
কাষায়ে, গৈরিক বুঝি ছেয়ে দেবে পলাশের ডাল,
সংকল্প জ্বলবে শুধু অতন্দ্র আগুন প্রতীক্ষায়,
পলাশ অসহ্য রং সামলাবে সানন্দ দীক্ষায়।
এবং পলাশ কবে হৃদয়কে করে কৌতূহলী,
বলেছিলো, – চলো খেলি মুঠো মুঠো কৌতুকের হোলি,
মনে পড়ে। কৃষ্ণচূড়া একান্তে শিখছে অনুরাগ,
হোলি ভাঙবে না আর, – আকাশ রাঙবে না ব্যর্থ ফাগ।
পলাশ আবীর আনে – সিঁদূরে সেজেছে কৃষ্ণচূড়া।
বসন্ত চিন্তিত : নেবে একতারা,- না কি তানপূরা ?